লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি:
লক্ষ্মীপুরে চন্দ্রগঞ্জ থানা ছাত্রলীগের সদস্য ও কফিল উদ্দিন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি পদ প্রার্থী এম. সজীবের হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও ফাঁসির দাবীতে মানববন্ধনের আয়োজন করেছে চন্দ্রগঞ্জ থানা ছাত্রলীগ

রোববার সকাল সাড়ে ১০ঘটিকার সময় চন্দ্রগঞ্জ পশ্চিম বাজারে কয়েক’শ নেতাকর্মীর উপস্থিতিতে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন, চন্দ্রগঞ্জ থানা আ’লীগের সাধারন সম্পাদক আব্দুল ওহাব,চন্দ্রগঞ্জ থানা আ”লীগের সহ-সভাপতি এম. ছাবির আহম্মেদ, চন্দ্রগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল আমিন,চন্দ্রগঞ্জ থানা কৃষকলীগের সভাপতি জাকির হোসেন জাহাঙ্গীর, ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি গিয়াস লিঠন, সাধারন সম্পাদক কাজী সোলায়মান, ইউনিয়ন যুবলীগের আহ্বায়ক সাহাব উদ্দিন, ১ম যুগ্ন আহ্বায়ক আব্দুর রাজ্জার রিংকু, থানা শ্রমিকলীগের সাধারন সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি রিয়াজ হোসেন জয়, থানা ছাত্রলীগের সভাপতি আবু তালেব, সাধারন সম্পাদক এম. মাসুদুর রহমানসহ সাবেক বর্তমান অনেক ত্যাগি নেতৃবৃন্দ।

উপস্থিত নেতৃবৃন্দরা বলেন, নেতাকর্মীরা সজীব হত্যার সাথে জড়িত মামলার প্রধান আসামী থানা স্বেচ্ছাসেবকলীগের আহ্বায়ক কাজী বাবলুসহ সকলকে গ্রেপ্তার ও ফাঁসির দাবি জানান এবংপাশাপাশি বিতর্কিত থানা স্বেচ্ছাসেবকলীগের আহ্বায়ক কাজী বাবলুসহ অভিযুক্ত সবাইকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করার জন্য আহ্বান করেন।

প্রসংগত, গত শুক্রবার (১২ এপ্রিল) দিবাগত রাত ১:৩০মি. এসময় পাঁচপাড়া গ্রামে একটি ওয়াজ মাহফিল থেকে আসার সময় যৈদ্দের পুকুর পাড়ে ওঁৎপেতে থাকা দুর্বৃত্তরা এম. সজীবসহ মোট ৬জনের উপর অতর্কিত হামলা চালায়। হামলায় ৪জন গুরুতর আহত হলে তাদের লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় । আহতরা হলো এম. সজবি, সাইফুল পাটোয়ারী, সাইফুল ইসলাম জয় ও রাফি। সজীবসহ ৩জনের অবস্থা সংকটাপন্ন হলে তাদের ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। সেখানে সজীবকে একটি বেসরকারী হাসপাতালে অস্ত্রপচার করা হয়। গত মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) দিবাগত রাত ২টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় সজীব মারা যান।