১১:৫৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫

মধ্যরাত থেকে মেঘনায় মা ইলিশ সংরক্ষণে ২২দিন ইলিশ ধরা বন্ধ

  • আপডেট: ০১:৩৪:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ অক্টোবর ২০২৩
  • 41896

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধিঃ
মা ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসম (আজ রাত ১২টা থেকে) ১২ অক্টোবর থেকে ২ নভেম্বর। প্রতি বছরের ন্যয় এবারো মা ইলিশ সংরক্ষণ ও প্রজনন বাড়াতে মোট এই ২২ দিন লক্ষ্মীপুরের উপকূলীয় মেঘনায় ইলিশ সহ সকল ধরণের মাছ শিকার নিষিদ্ধ ঘোষনা করেছে সরকার। এসময় ইলিশ আহরন, মজুদ, বাজারজাত, ক্রয়-বিক্রয়, বিনিময় ও পরিবহন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ এবং দন্ডনীয় অপরাধ। একইসাথে উপকুলীয় এলাকায় সকল বরফ কলের সকল কার্যক্রমও বন্ধ থাকবে। মেঘনার উপূলীয় এলাকায় জেলেদের নিয়ে জনসচেতনতা বাড়াতে প্রচার প্রচারণা করেছে স্থানীয় প্রশাসন ও জেলা মৎস বিভাগ।
এরিমধ্যে নৌকা-জাল নিয়ে উপকূলে ফিরে এসেছে জেলেরা। নৌকা মেরামত ও জাল বুনিয়ে সময় কাটছে তাদের। মাছ ঘাটের আড়তদাররা শেষ মুর্হুতে হাকডাক দিয়ে মাছ বেচাকেনা শেষ করেছে। বরফ কল মালিকরাও তাদের কার্যক্রম গুছিয়ে নিয়েছে।
অভিযান পরিচালনায় স্থানীয় প্রশাসনের নেতৃত্বে মৎস বিভাগের সাথে কোস্টগার্ড, নৌ-পুলিশ প্রস্তুত রয়েছে। এসময় জেলেরা নদীতে অবৈধভাবে মাছ শিকারে গেলে তারা জেল জরিমানা কিংবা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন। শাস্তি হিসেবে থাকছে এক বছর থেকে সর্বোচ্চ দুই বছর পর্যন্ত জেল।
এদিকে সরকার ঘোষিত ২২ দিনের অভিযানকে সমর্থন দিয়ে নদী মাছ শিকারে না যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন জেলেরা। তবে অভিযান চালাকালীন সময়ে প্রণোদনা হিসেবে জেলেদের ২৫ কেজি করে চাল দেয়ার কথা রয়েছে। সেটি যেন দ্রুত দেয় এমনটাই দাবী তাদের।

Tag :

১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি —-শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি

মধ্যরাত থেকে মেঘনায় মা ইলিশ সংরক্ষণে ২২দিন ইলিশ ধরা বন্ধ

আপডেট: ০১:৩৪:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ অক্টোবর ২০২৩

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধিঃ
মা ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসম (আজ রাত ১২টা থেকে) ১২ অক্টোবর থেকে ২ নভেম্বর। প্রতি বছরের ন্যয় এবারো মা ইলিশ সংরক্ষণ ও প্রজনন বাড়াতে মোট এই ২২ দিন লক্ষ্মীপুরের উপকূলীয় মেঘনায় ইলিশ সহ সকল ধরণের মাছ শিকার নিষিদ্ধ ঘোষনা করেছে সরকার। এসময় ইলিশ আহরন, মজুদ, বাজারজাত, ক্রয়-বিক্রয়, বিনিময় ও পরিবহন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ এবং দন্ডনীয় অপরাধ। একইসাথে উপকুলীয় এলাকায় সকল বরফ কলের সকল কার্যক্রমও বন্ধ থাকবে। মেঘনার উপূলীয় এলাকায় জেলেদের নিয়ে জনসচেতনতা বাড়াতে প্রচার প্রচারণা করেছে স্থানীয় প্রশাসন ও জেলা মৎস বিভাগ।
এরিমধ্যে নৌকা-জাল নিয়ে উপকূলে ফিরে এসেছে জেলেরা। নৌকা মেরামত ও জাল বুনিয়ে সময় কাটছে তাদের। মাছ ঘাটের আড়তদাররা শেষ মুর্হুতে হাকডাক দিয়ে মাছ বেচাকেনা শেষ করেছে। বরফ কল মালিকরাও তাদের কার্যক্রম গুছিয়ে নিয়েছে।
অভিযান পরিচালনায় স্থানীয় প্রশাসনের নেতৃত্বে মৎস বিভাগের সাথে কোস্টগার্ড, নৌ-পুলিশ প্রস্তুত রয়েছে। এসময় জেলেরা নদীতে অবৈধভাবে মাছ শিকারে গেলে তারা জেল জরিমানা কিংবা উভয় দন্ডে দন্ডিত হবেন। শাস্তি হিসেবে থাকছে এক বছর থেকে সর্বোচ্চ দুই বছর পর্যন্ত জেল।
এদিকে সরকার ঘোষিত ২২ দিনের অভিযানকে সমর্থন দিয়ে নদী মাছ শিকারে না যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন জেলেরা। তবে অভিযান চালাকালীন সময়ে প্রণোদনা হিসেবে জেলেদের ২৫ কেজি করে চাল দেয়ার কথা রয়েছে। সেটি যেন দ্রুত দেয় এমনটাই দাবী তাদের।