১২:৩৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫

লক্ষ্মীপুরে যুবদল নেতা হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

  • আপডেট: ০৯:০৫:৩২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ অক্টোবর ২০২২
  • 12697

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি:
লক্ষ্মীপুরের শিক্ষানবীশ আইনজীবী ও যুবদল নেতা দিদারুল আলমের হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবি জানিয়ে মানববন্ধন করেছে তার পরিবারের সদস্যরা। বৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে লক্ষ্মীপুর প্রেসক্লাবের সামনে এ মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন- নিহত দিদারের স্ত্রী রেহানা বেগম, ছেলে আসিফুল হক অন্তর, সাকিন আরাফাত সামি, মেয়ে সাদিকুন নাহার, দিদারের বোন রাব্বি, ভগ্নিপতি সোহাগসহ পরিবারের লোকজন।

এসময় মামলার প্রধান আসামী ঘটনার ১০ বছর পর পুলিশের হাতে গ্রেফতারকৃত আসামী হিরন ভূঁইয়ারসহ ঘটনার সাথে জড়িতদের ফাঁসির দাবি জানিয়েছেন তারা।

উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ৩০ অক্টোবর জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আবুল খায়ের ভূঁইয়া ও খালেদা জিয়ার সাবেক প্রধান নিরাপত্তা সমন্বয়কারী কর্নেল (অবঃ) আবদুল মজিদের অনুসারীদের মধ্যে উত্তর হামছাদী ইউনিয়নের কালিবাজার এলাকায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে দিদারুল আলম নিহত হন। ঘটনার সময় কয়েকজন তাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে।

এ ঘটনায় পরদিন দিদারের স্ত্রী রেহানা আক্তার বাদী হয়ে কর্নেল মজিদসহ ২৫ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত ২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। তখন পুলিশের তদন্তে চার্জশিট থেকে কর্নেল মজিদের নাম বাদ পড়েছে। গত ২১ অক্টোবর পুলিশের হাতে মামলার চার্জশিটভূক্ত প্রধান আসামী মো. হিরন ভূঁইয়া গ্রেফতার হয়। তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। হত্যা মামলাটি এখন আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। দিদার ইউনিয়ন যুবদলের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিল।

Tag :

১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি —-শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি

লক্ষ্মীপুরে যুবদল নেতা হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

আপডেট: ০৯:০৫:৩২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ অক্টোবর ২০২২

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি:
লক্ষ্মীপুরের শিক্ষানবীশ আইনজীবী ও যুবদল নেতা দিদারুল আলমের হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবি জানিয়ে মানববন্ধন করেছে তার পরিবারের সদস্যরা। বৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে লক্ষ্মীপুর প্রেসক্লাবের সামনে এ মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন- নিহত দিদারের স্ত্রী রেহানা বেগম, ছেলে আসিফুল হক অন্তর, সাকিন আরাফাত সামি, মেয়ে সাদিকুন নাহার, দিদারের বোন রাব্বি, ভগ্নিপতি সোহাগসহ পরিবারের লোকজন।

এসময় মামলার প্রধান আসামী ঘটনার ১০ বছর পর পুলিশের হাতে গ্রেফতারকৃত আসামী হিরন ভূঁইয়ারসহ ঘটনার সাথে জড়িতদের ফাঁসির দাবি জানিয়েছেন তারা।

উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ৩০ অক্টোবর জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আবুল খায়ের ভূঁইয়া ও খালেদা জিয়ার সাবেক প্রধান নিরাপত্তা সমন্বয়কারী কর্নেল (অবঃ) আবদুল মজিদের অনুসারীদের মধ্যে উত্তর হামছাদী ইউনিয়নের কালিবাজার এলাকায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে দিদারুল আলম নিহত হন। ঘটনার সময় কয়েকজন তাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে।

এ ঘটনায় পরদিন দিদারের স্ত্রী রেহানা আক্তার বাদী হয়ে কর্নেল মজিদসহ ২৫ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত ২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। তখন পুলিশের তদন্তে চার্জশিট থেকে কর্নেল মজিদের নাম বাদ পড়েছে। গত ২১ অক্টোবর পুলিশের হাতে মামলার চার্জশিটভূক্ত প্রধান আসামী মো. হিরন ভূঁইয়া গ্রেফতার হয়। তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। হত্যা মামলাটি এখন আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। দিদার ইউনিয়ন যুবদলের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিল।