মোঃ জুরহাস মিয়া,বরগুনা থেকে: মোঃ জুলহাস মিয়া
বরগুনার বেতাগীতে কলেজ ছাত্র ঘটনায় জড়িত না থাকলেও মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগে ভুক্তভোগী পরিবারের সংবাদ সম্মেলন করেছে।
বুধবার দুপুরে বরগুনা সাংবাদিক ইউনিয়নের সম্মেলন কক্ষে এ সংবাদ সম্মেলন করেন কলেজ ছাত্রের বাবা।
ছাত্রের বাবা আবদুল খালেক লিখিত বক্তব্যে বলেন,গত ১৮ ডিসেম্বর ২০২০ প্রতিপক্ষ কামাল হোসেন শিপন আমার জমির গাছ কাটে। আমরা বাধা নিষেধ করলে তারা উত্তেজিত হয়ে আমাকে সহ আমার পরিবারের লোকজনকে মারধর করে। কিন্তু আমার কলেজ পড়ুয়া ছেলে ঘটনাস্থলে না থাকলেও প্রতিপক্ষ গাছ কাটায় ব্যর্থ হয়ে, কামাল হোসেন শিপন বাদী হয়ে তার স্ত্রী মিতুকে ভিকটিম সাজিয়ে বেতাগী খান প্রাইভেট ক্লিনিক থেকে মিথ্যা ডাক্তারি রিপোর্ট নিয়ে বেতাগী সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালতে ৫ জনকে আসামী করে মামলা দেয় । মামলাটি ২২ ডিসেম্বর ২০২০ বেতাগী থানায় রুজু হয়। থানার মামলা নাম্বার ০২/১২৫ উক্ত মামলায় কাইয়ুম হাওলাদার এর বিরুদ্ধে পেনাল কোড আইনের ১৪৩/২২৩/৩১৫/৩৫৪/৫০৬ ধারায় অপরাধ প্রমাণিত করে প্রতিবেদন দাখিল করে পুলিশ। প্রতিপক্ষের দেয়া উক্ত মামলায় পাঁচ মাস যাবত কারাবন্দি আমার নির্দোষ ছেলে। তাদের মিথ্যা দায়েরকৃত মামলা থেকে মুক্তির দাবি করেন ছাত্রের বাবা আব্দুল খালেক। মামলাটি পুনরায় তদন্তের দাবি জানান ওই ভুক্তভোগী পরিবার।